মুক্তির উৎসব ও সুবর্ণ জয়ন্তী মেলা ২০২২

“মুক্তির উৎসব ও সুবর্ণ জয়ন্তী মেলা ২০২২” আয়োজক উপজেলা প্রশাসন, আশাশুনি সাতক্ষীরা।


স্টল : এনজিও ফোরাম, আশাশুনি, সাতক্ষীরা।
আজ উক্ত স্টলে উন্নয়ন সংস্থার পক্ষে উপস্থতি ছিলেন, সমাজ উন্নয়ন কর্মকর্তা মোঃ জাবের হোসেন।

মুজিব শতবর্ষ উপলক্ষে যুব প্রতিযোগিতার পুরষ্কার বিজয়ীগণ

জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত যুব প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠানে একই ক্যাটাগরিতে উন্নয়ন সংস্থার আশাশুনি শাখার “উন্নয়নে যুব সমাজ” সদস্যদের মধ্য থেকে সারাদেশব্যপী দ্বিতীয় এবং সপ্তম হওয়ার গৌরব অর্জন করেছে।



সেজন্য পিকেএসএফ হতে প্রেরিত মোবাইল ট্যাব এবং ব্যাগপ্যাক বিজয়ীদের হাতে তুলে দিচ্ছেন আশাশুনি সদর ইউনিয়ন পরিষদের নব-নির্বাচিত ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এস.এম হোসেনুজ্জামান হোসেন মহোদয়।



এসময় শাখা ব্যবস্থাপক মো. সাহরিয়ার হোসেন, ইউপি সদস্য মো. শাহিন হোসেন, স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ইকবাল কবির সহ অফিসের সকল স্টাফবৃন্দরা উপস্থিত ছিলেন।

মুজিব শতবর্ষ উপলক্ষে চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতায় উন্নয়ন সংস্থার পুরষ্কার অর্জন

উন্নয়ন সংস্থার আশাশুনি শাখার আরো দুটি পুরষ্কার অর্জন। একই ক্যাটাগরিতে সারা বাংলাদেশ থেকে দুইটি স্থান অর্জন করলো আশাশুনি সমৃদ্ধি শাখা।



মুজিব শতবর্ষ উদযাপন উপলক্ষে পল্লী কর্ম-সহায়ক ফাউণ্ডেশন (পিকেএসএফ)-এর ‘সমৃদ্ধি’ কর্মসূচির আওতায় সংগঠিত যুবদের নিয়ে আয়োজিত চারটি ক্যাটাগরির মধ্যে পিকেএসএফ-এর সমগ্র বাংলাদেশ থেকে নির্বাচিত চিত্রাঙ্কনের মধ্যে উন্নয়ন সংস্থার আশাশুনি উপজেলার সমৃদ্ধি কর্মসূচির সংগঠিত যুব সদস্য জয়দ্রত কুমার শীল দ্বিতীয় স্থান অর্জন এবং একই ক্যাটাগরিতে সপ্তম স্থান অর্জন করেছেন মালিহা তাবাসছুম ঐশী। যেটি পিকেএসএফ-এর স্মরণিকা “প্রেরণায় বঙ্গবন্ধু” তে স্থান পেয়েছেন।

আশাশুনিতে উন্নয়ন সংস্থার উদ্যোগে শেখ রাসেল দিবস পালিত

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সর্বকনিষ্ঠ পুত্র শেখ রাসেলের ৫৮তম জন্মদিন উপলক্ষে শেখ রাসেল দিবস পালিত হয়েছে। সোমবার (১৮ অক্টোবর) ২০২১ বাদ আসর আশাশুনি উন্নয়ন সংস্থার শাখা অফিসে সমৃদ্ধি কর্মসূচির “উন্নয়নে যুব সমাজ” সদস্যদের উদ্যোগে দোয়া ও আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়।



সমৃদ্ধি কর্মসূচির সমাজ উন্নয়ন কর্মকর্তা মো: জাবের হোসেন এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সমৃদ্ধি ইউনিয়ন সমন্বয়কারী মো: জহুরুল ইসলাম, শাখা ব্যবস্থাপক মো: ঈদ্রীস আলী, মাওলানা মো: মইনুর ইসলাম, সমৃদ্ধি স্বাস্থ্য কর্মকর্তা, সহকারী শাখা ব্যবস্থাপক কাম হিসাবরক্ষক, মৎস্য কর্মকর্তা, সমৃদ্ধি কর্মসূচির “উন্নয়নে যুব সমাজ” এর বিভিন্ন ওয়ার্ডের যুব সদস্যবৃন্দ প্রমুখ। অনুষ্ঠান শেষে মাওলানা মো: মইনুল ইসলাম দোয়া পড়ান।

আলোচনায় বক্তারা বলেন, ছোট্ট শিশু রাসেলকে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টে ঘাতকেরা নির্মমভাবে হত্যা করে রাসেলকে। মাত্র ১০ বছর বয়সে তাকে যদি হত্যা করা না হতো তাহলে তিনি বেঁচে থাকলে বাবার আদর্শ নিয়ে অনেক কিছু করতে পারতেন। শেখ রাসেল তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের ঢাকা অঞ্চলের ধানমন্ডিতে ৩২ নম্বর বঙ্গবন্ধু ভবনে ১৮ অক্টোবর, ১৯৬৪ সালে জন্মগ্রহণ করেন। পাঁচ ভাই-বোনের মধ্যে রাসেল সর্বকনিষ্ঠ। শেখ রাসেল ইউনিভার্সিটি ল্যাবরেটরি স্কুল ও কলেজের চতুর্থ শ্রেণির ছাত্র ছিলেন।



বক্তারা আরো বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের নির্দেশে রাসেলকে নিয়ে পালানোর সময় ব্যক্তিগত কর্মচারীসহ রাসেলকে অভ্যুত্থানকারীরা আটক করে। আতঙ্কিত হয়ে শিশু রাসেল কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলেছিলেন, “আমি মায়ের কাছে যাব”।পরবর্তীতে মায়ের লাশ দেখার পর অশ্রুসিক্ত কণ্ঠে মিনতি করেছিলেন “আমাকে হাসু আপার (শেখ হাসিনা) কাছে পাঠিয়ে দাও”।

ব্যক্তিগত কর্মচারী এএফএম মহিতুল ইসলামের ভাষ্যমতে,”রাসেল দৌড়ে এসে আমাকে জাপটে ধরে। আমাকে বললো, ভাইয়া আমাকে মারবে না তো? ওর সে কণ্ঠ শুনে আমার চোখ ফেটে পানি এসেছিল। এক ঘাতক এসে আমাকে রাইফেলের বাট দিয়ে ভীষণ মারলো। আমাকে মারতে দেখে রাসেল আমাকে ছেড়ে দিল। ও (শেখ রাসেল) কান্নাকাটি করছিল যে ‘আমি মায়ের কাছে যাব, আমি মায়ের কাছে যাব’। এক ঘাতক এসে ওকে বললো, ‘চল তোর মায়ের কাছে দিয়ে আসি’। বিশ্বাস করতে পারিনি যে ঘাতকরা এতো নির্মমভাবে ছোট্ট সে শিশুটাকেও হত্যা করবে। রাসেলকে ভিতরে নিয়ে গেল এবং তারপর ব্রাশ ফায়ার।”

উন্নয়ন সংস্থায় শোক দিবস পালিত

যথাযথভাবে গাম্ভীর্যপূর্ণ মর্যাদার সাথে ১৫ ই আগস্ট ২০২১ উন্নয়ন (একটি আর্থসামাজিক প্রতিষ্ঠান)- এ জাতীয় শোক দিবস পালিত হয়।  শোকার্ত পরিবেশে পালিত এই দিবসের মূল অনুষ্ঠান ছিল আলোচনা সভা অতি দরিদ্র মানুষদের মাঝে ১০০০ পিছ গাছের চারা ও ১৫০০ পরিবারের মাঝে সবজির বীজ বিতরন।

উক্ত অনুষ্ঠানে সংস্থার উপকারভোগী সাধারন সদস্যবৃন্দসহ প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শোভনালী ইউনিয়ন পরিষদের সুযোগ্য চেয়্যারমান প্রভাষক জনাব মোনােয়ম হোসেন মহোদয় এবং আরো উপস্থিত ছিলেন প্রসপারিটি প্রকল্পের কারিগরি কর্মকর্তাবৃন্দ শাখা ব্যবস্থাপক বৃন্দ এবং অন্যান্য কর্মকর্তা-কর্মচারী বৃন্দ।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির ভাষণে বলেন বাঙালি জাতির জীবনে যে অল্প কয়েকজন মানুষ ইতিহাস সৃষ্টি করেছেন তার মধ্য বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান অন্যতম মুক্তিযুদ্ধের সময়কার আহবানে জেগে উঠেছিল সমগ্র জাতি ৩০ লক্ষ বাঙালির রক্তে রঞ্জিত বাঙালির তিনি হয়ে উঠেছিলেন মুক্তির প্রতীক উৎস প্রেরণার উৎস কিন্তু ১৫আগস্ট ভয়াল রাত্রিতে আমরা সেই অবিসংবাদিত নেতা কে হারিয়েছি।

এরপরে একে এক অন্যান্য কর্মকর্তাবৃন্দ বক্তব্যে বলেন বঙ্গবন্ধু আমাদের জাতীয় জীবনের প্রেরণা পুরুষ ১৯৭৫ সালের এই দিনে সেনাবাহিনীর কিছু বিপদগামী কর্মকর্তার হাতে সপরিবারে প্রাণ হারান এই মহান নেতা ভূলুণ্ঠিত হয় স্বাধীনতার সূর্য । ১৫ আগস্ট আমাদের জাতীয় জীবনে একটি কালো অধ্যায় দিনটি প্রত্যেক বাঙালী গভীর বেদনা সঙ্গে স্মরণ করে।

আলোচনা অনুষ্ঠান শেষ হলে অতিদরিদ্র সদস্যদের মাঝে ১০০০পিস চারা গাছ বিতরণ করা হয় এবং ১৫০০ পরিবারের মাঝে সবজির বীজ বিতরণ করা হয় । মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন এক টুকরো খালি জায়গা যেনো পড়ে না থাকে সেই লক্ষ্যে কিছুটা হলে উন্নয়ন সংস্থার এই চারা ও বীজ বিতরনের মধ্যে দিয়ে পরিপূর্ণ হবে। পূরণ হবে অতিদরিদ্র মানুষের পুষ্টির চাহিদা, দেশ হবে স্বনির্ভর । আর্থসামাজিক ভাবে প্রতিষ্ঠিত হবে প্রতিটি অতি দরিদ্র পরিবার সেই লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে উন্নয়ন সংস্থা।

মাস্ক ও স্বাস্থ্য সুরক্ষা সামগ্রী বিতরণ কর্মসূচীর শুভ উদ্বোধন

উন্নয়ন সংস্থা কর্তৃক আয়োজিত কোভিড – ১৯ প্রতিরোধে মাস্ক ও স্বাস্থ্য সুরক্ষা সামগ্রী বিতরণ কর্মসূচীর শুভ উদ্বোধন।

অবহেলিত ও অতিদরিদ্র জনগোষ্ঠীর মাঝে মাস্ক ও স্বাস্থ্য সুরক্ষা সামগ্রী বিতরণ করছেন উন্নয়ন সংস্থার নির্বাহী পরিচালক জনাব এস. এম. মোস্তাফিজুর রহমান।

গত ০২/০৮/২০২১ইং তারিখ রোজ সোমবার সকাল ১০ ঘটিকায় খুলনা মহানগরের ময়লাপোতা মোড়ে উন্নয়ন সংস্থা কর্তৃক কোভিড – ১৯ প্রতিরোধের লক্ষ্যে সপ্তাহব্যাপী বিনামূল্যে মাস্ক ও স্বাস্থ্য সুরক্ষা সামগ্রী বিতরণ কর্মসূচীর শুভ উদ্বোধন করেন সংস্থার নির্বাহী পরিচালক জনাব এস.এম মোস্তাফিজুর রহমান। তিনি সেখানে উপস্থিত সকলের মাঝে মাস্ক বিতরণ করেন এবং সকলকে সচেতনতার সাথে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার পরামর্শ প্রদান করেন। তিনি আরও বলেন সুস্থ্য থাকতে হলে মাস্ক পরতে হবে এবং নিয়মিত সাবান পানি দিয়ে ঘন ঘন হাত ধুতে হবে। তিনি আরো উল্লেখ করেন, সংস্থা কর্তৃক ইতোপূর্বে সংস্থার সকল কর্মএলাকায় স্থানীয় প্রশাসনের মাধ্যমে কর্মহীন মানুষদের খাদ্যসহায়তার জন্য নগদ অর্থ প্রদান করা হয়েছে।

এসময় উপস্থিত ছিলেন সংস্থার প্রশাসনিক কর্মকর্তা মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান এবং সমৃদ্ধি কর্মসূচীর সমন্বয়কারী শেখ এহতেশাম সালেকের নেতৃত্বে সমৃদ্ধি কর্মসূচীর স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ও সমাজ উন্নয়ন কর্মকর্তাসহ অন্যান্যরা উপস্থিত থেকে উক্ত কর্মসূচী বাস্তবায়নে সহযোগিতা করেন। এই কর্মসূচীর আওতায় করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতকরণে খুলনা মহানগরের মোট ১০ টি পয়েন্টে সপ্তাহব্যাপী মাস্ক ও স্বাস্থ্য সুরক্ষা সামগ্রী বিতরণ করা হবে।

করোনা টিকার ফ্রি রেজিস্ট্রেশন কার্যক্রম শুরু

উন্নয়ন সংস্থার উদ্যোগে খুলনাসহ সকল শাখা অফিসে করোনার টিকার ফ্রি রেজিস্ট্রেশন কার্যক্রম শুরু।

উন্নয়ন সংস্থার উদ্যোগে খুলনাসহ সকল শাখা অফিসে একযোগে করোনা ভাইরাসের টিকা গ্রহণের জন্য ফ্রি রেজিস্ট্রেশন কার্যক্রম শুরু করা হয়েছে। গত ৩১/০৭/২০২১ইং তারিখ সকাল ১০টায় উন্নয়ন সংস্থার বানিয়াখামারস্থ প্রধান কার্যালয় চত্বরে কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন সংস্থার নির্বাহী পরিচালক জনাব এস.এম মোস্তাফিজুর রহমান।

সহকারী প্রকল্প সমন্বয়কারী জনাব জোবায়ের হোসেন উক্ত কার্যক্রমের দ্বায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হিসেবে এ সময় উপস্থিত ছিলেন। অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সংস্থার প্রধান হিসাবরক্ষক এস. এম. যোবায়ের হোসেন, প্রশাসনিক কর্মকর্তা মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান, সহঃ মানবসম্পদ কর্মকর্তা ছাবেকুন্নাহার, প্রধান ঋণ সমন্বয়কারী মোঃ জিল্লুর রহমানসহ প্রধান কার্যালয়ের সকল কর্মকর্তা। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে সংস্থার নির্বাহী পরিচালক জনাব এস. এম মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, করোনা ভাইরাসের এ মহামারীতে সামাজিক দ্বায়বদ্ধতার জায়গা থেকে উন্নয়ন সংস্থা কর্তৃক এ উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। তিনি আরো উল্লেখ করেন, সংস্থা কর্তৃক ইতোপূর্বে সংস্থার সকল কর্মএলাকায় স্থানীয় প্রশাসনের মাধ্যমে কর্মহীন মানুষদের খাদ্যসহায়তার জন্য নগদ অর্থ প্রদান করা হয়েছে।

খুবি’র নব-নিযুক্ত উপাচার্যকে ‘উন্নয়ন’ সংস্থার পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা জ্ঞাপন ও ক্রেষ্ট প্রদান

খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের নব-নিযুক্ত উপাচার্য প্রফেসর ড. মাহমুদ হোসেনকে তাঁর নিজ কার্যালয়ে উন্নয়ন সংস্থার পক্ষ থেকে প্রাণঢালা অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জ্ঞাপন করা হয়। উন্নয়ন সংস্থার নির্বাহী পরিচালক জনাব এস. এম. মোস্তাফিজুর রহমান এর পক্ষে উপাচার্য মহোদয়কে ক্রেষ্ট প্রদান করেন সংস্থার প্রশাসনিক কর্মকর্তা মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান ও সহকারী প্রশাসনিক কর্মকর্তা যোবায়ের হোসেন।

খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের নব-নিযুক্ত উপাচার্য প্রফেসর ড. মাহমুদ হোসেনকে আর্থ-সামাজিক প্রতিষ্ঠান ‘উন্নয়ন’ এর পক্ষ থেকে গতকাল অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জ্ঞাপনসহ ক্রেষ্ট প্রদান করা হয়

এ সময় উপস্থিত ছিলেন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অধ্যায়ন শেষে উন্নয়ন সংস্থায় কর্মরত সহকারী মানবসম্পদ কর্মকর্তা ছাবেকুন্নাহার, এমআইএস অফিসার মুনিভা ইসলাম ও ডকুমেন্টশন অফিসার মহিব্বুল্লাহ আল মারুফ।

নব-নিযুক্ত উপাচার্যের সাথে মত বিনিময়ে উন্নয়ন সংস্থার প্রশাসনিক কর্মকর্তা মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় শুধুমাত্র একটি গতানুগতিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান নয় এটি গবেষণার সূতিকাগার। এ বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণার ফলাফল ও দিক নির্দেশনা উপকূলীয় অঞ্চলের সমস্যা নিরসনে কার্যকর ভূমিকা পালনসহ দেশ ও জাতির কাঙ্খিত উন্নয়নে অবদান রাখছে। তিনি উল্লেখ করেন যে, ২০১৯ সালে স্পেনের সিগমা ল্যাব ও যুক্তরাষ্ট্রের স্কোপাসের পরিচালিত এক জরিপে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় উদ্ভাবনী ক্যাটাগরীতে প্রথম ও গবেষণায় দ্বিতীয় স্থান লাভ করে; এটা জাতির জন্য অত্যন্ত গৌরবের বিষয়।

তিনি উপাচার্য মহোদয়কে অবহিত করেন যে, উন্নয়ন সংস্থা ১৯৮৩ সাল থেকে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলসহ উপকূলীয় এলাকায় বসবাসকারী জনগোষ্ঠীর জন্য জলবায়ু পরিবর্তনজনিত প্রাকৃতিক দুর্যোগের অভিঘাত মোকাবেলাসহ বিশুদ্ধ খাবার পানি, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, স্যানিটেশন, কর্মসংস্থান সৃষ্টিসহ বহুবিধ কর্মকান্ড পরিচালনা করে আসছে।

পরিশেষে উপাচার্য মহোদয় খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়কে একটি আদর্শ ও অনন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে রুপদান পূর্বক বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণার ফলাফল কাজে লাগিয়ে উপকূলীয় অঞ্চলের মানুষের দুঃখ-দুর্দশা নিরসন করে দেশের উন্নয়নে কার্যকর ভূমিকা রাখার দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।

UNNAYAN Stands for Human Development

UNNAYAN stands for Human development. UNNAYAN is a Non Profit and Non Government Organization, working for over 37 Years in changing lives for betterment in every sector in Bangladesh with sustainable fashion. #Bangladesh #NGO #community #meeting #Human #dignity

 

Nargis Become Healthy Mother by Receiving Pregnancy and Antenatal Care from ENRICH Health Centre

During home visit by the Health Worker of MCHCP, the beneficiary came to know in details about the activities of the ENRICH project. On the other hand, one of the health centers is situated near the home of the beneficiary. The beneficiary also visited the health centre and became familiar with the actions of the project. By this way, the beneficiary gets involved with the health centre and taken the support and health services.The family consists of four members and the head of the family (husband of beneficiary) is a Salesman of a Fruit Shop and monthly income of the family is BDT 2000 to BDT 2300 which is too low to maintain a family considering the present context. It is very difficult for the family to meet up the basic needs including nutritious food, accommodation, health and education. So, it was really very hard to them to bear the expenses related to health and education. Basically, the family was needed health support as well as income generation support.

At first, the health worker visited Nargis Khatuns home and enlisted as pregnant women and invited her to come to the health centre for enjoying health facilities. In the following day, she came to Sethpur Ward Heath Center and became familiar with all the services and she got inspiration after knowing the services and registered herself as a pregnant woman. Her registration number is 305. After getting registration, she enjoyed all sorts of antenatal care from the ward health center and other outreach services. Now she regularly receives pregnancy care and necessary health advices from the ward health center of Sethpur. She also attended courtyard meeting in her area. Nurse, health worker and TBA are checking her and giving necessary advices, medicines as per schedule. Weight, height, BP, anemia, diabetic, Edema and position of the baby were checked during the antenatal care. She already completed 1st and 2nd Anti-natal care visit from the health center. At this stage, the family needs proper food and nutrition support particularly during the pregnancy period which is very difficult to manage it by them. The project could not provide such food and nutrition support due to limitations but the project taught them on vegetable gardening, poultry farming that might be helpful for them to meet the nutritious food. The project is only providing health support. So, the food and nutrition support is needed immediately. After visiting the house of Nargis Khatun and her family, the project found that the health workers are working properly to improve the health condition of pregnant women and children in this area. The beneficiary also received primary health supports from the health center.

  1. i) During the pregnancy period, proper food and nutrition supports are needed because the rural women cannot be provided proper nutrition support from their family due to their poverty and low income and as because the underweight children are born.
  2. ii) Medical Officer and Diploma nurses is very much needed to run the programme in appropriately. Sometimes the health workers cannot provide proper consultation and medical care of the pregnant women while it is complicated cases.

Bashonthi Becomes Change Maker of her Own Life

Bashonthi was engaged at the age of 17, right after she finished her ninth grade. She was born in an ultra-poor family in Khulna District. 13 years ago, Bashonthi Rani (30) was married with Sanjoy Patro living in the village Shoilgathi of Raghunathpur Union of Dumuria Upazila under Khulna District. Her husband did not have a job and Bashonthi was losing sleep over nights to maintain family’s needs. She has no children that creates lots of mental pressure of her also. She was always absorbed in high mental sickness. UNNAYAN field worker found in Bashonthi and suggested to join group and attend various courtyard session of the cow rearing project of UNNAYAN under LIFT program. She received training on cattle farming and took BDT 90000 loan from UNNAYAN for buying cow. She bought a cow with a small bull BDT 42000 and left amount used for fish cultivation. After 6 months, the cow that they owned gave 6-8 litres of milk per day which her husband sold at the local market and neighbours. After two years, she sold bull and gained BDT 100000 and also earned 50000 for selling fish. Bashonthi and her husband was feeling happy and become confident. Bashonthi built a shed for the cattle and a two room bricks house, toilet and kitchen for family. She also cultivates both hybrid Napier grass and various vegetables on her yard using vermin composting fertilizer which is producing with her own cow dung. Her husband is also support to cattle farming. This brings a lot of changes of her livelihood. Bashonthi is very energetic and hardworking woman. She becomes entrepreneur and change maker of her own fate and in control of her life. She feels proud of herself. She expresses her gratefulness to UNNAYAN-PKSF for this valuable support under LIFT program for her community that also motivate many other to entrepreneurship.