উন্নয়ন সংস্থায় শোক দিবস পালিত

যথাযথভাবে গাম্ভীর্যপূর্ণ মর্যাদার সাথে ১৫ ই আগস্ট ২০২১ উন্নয়ন (একটি আর্থসামাজিক প্রতিষ্ঠান)- এ জাতীয় শোক দিবস পালিত হয়।  শোকার্ত পরিবেশে পালিত এই দিবসের মূল অনুষ্ঠান ছিল আলোচনা সভা অতি দরিদ্র মানুষদের মাঝে ১০০০ পিছ গাছের চারা ও ১৫০০ পরিবারের মাঝে সবজির বীজ বিতরন।

উক্ত অনুষ্ঠানে সংস্থার উপকারভোগী সাধারন সদস্যবৃন্দসহ প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শোভনালী ইউনিয়ন পরিষদের সুযোগ্য চেয়্যারমান প্রভাষক জনাব মোনােয়ম হোসেন মহোদয় এবং আরো উপস্থিত ছিলেন প্রসপারিটি প্রকল্পের কারিগরি কর্মকর্তাবৃন্দ শাখা ব্যবস্থাপক বৃন্দ এবং অন্যান্য কর্মকর্তা-কর্মচারী বৃন্দ।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির ভাষণে বলেন বাঙালি জাতির জীবনে যে অল্প কয়েকজন মানুষ ইতিহাস সৃষ্টি করেছেন তার মধ্য বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান অন্যতম মুক্তিযুদ্ধের সময়কার আহবানে জেগে উঠেছিল সমগ্র জাতি ৩০ লক্ষ বাঙালির রক্তে রঞ্জিত বাঙালির তিনি হয়ে উঠেছিলেন মুক্তির প্রতীক উৎস প্রেরণার উৎস কিন্তু ১৫আগস্ট ভয়াল রাত্রিতে আমরা সেই অবিসংবাদিত নেতা কে হারিয়েছি।

এরপরে একে এক অন্যান্য কর্মকর্তাবৃন্দ বক্তব্যে বলেন বঙ্গবন্ধু আমাদের জাতীয় জীবনের প্রেরণা পুরুষ ১৯৭৫ সালের এই দিনে সেনাবাহিনীর কিছু বিপদগামী কর্মকর্তার হাতে সপরিবারে প্রাণ হারান এই মহান নেতা ভূলুণ্ঠিত হয় স্বাধীনতার সূর্য । ১৫ আগস্ট আমাদের জাতীয় জীবনে একটি কালো অধ্যায় দিনটি প্রত্যেক বাঙালী গভীর বেদনা সঙ্গে স্মরণ করে।

আলোচনা অনুষ্ঠান শেষ হলে অতিদরিদ্র সদস্যদের মাঝে ১০০০পিস চারা গাছ বিতরণ করা হয় এবং ১৫০০ পরিবারের মাঝে সবজির বীজ বিতরণ করা হয় । মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন এক টুকরো খালি জায়গা যেনো পড়ে না থাকে সেই লক্ষ্যে কিছুটা হলে উন্নয়ন সংস্থার এই চারা ও বীজ বিতরনের মধ্যে দিয়ে পরিপূর্ণ হবে। পূরণ হবে অতিদরিদ্র মানুষের পুষ্টির চাহিদা, দেশ হবে স্বনির্ভর । আর্থসামাজিক ভাবে প্রতিষ্ঠিত হবে প্রতিটি অতি দরিদ্র পরিবার সেই লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে উন্নয়ন সংস্থা।

মাস্ক ও স্বাস্থ্য সুরক্ষা সামগ্রী বিতরণ কর্মসূচীর শুভ উদ্বোধন

উন্নয়ন সংস্থা কর্তৃক আয়োজিত কোভিড – ১৯ প্রতিরোধে মাস্ক ও স্বাস্থ্য সুরক্ষা সামগ্রী বিতরণ কর্মসূচীর শুভ উদ্বোধন।

অবহেলিত ও অতিদরিদ্র জনগোষ্ঠীর মাঝে মাস্ক ও স্বাস্থ্য সুরক্ষা সামগ্রী বিতরণ করছেন উন্নয়ন সংস্থার নির্বাহী পরিচালক জনাব এস. এম. মোস্তাফিজুর রহমান।

গত ০২/০৮/২০২১ইং তারিখ রোজ সোমবার সকাল ১০ ঘটিকায় খুলনা মহানগরের ময়লাপোতা মোড়ে উন্নয়ন সংস্থা কর্তৃক কোভিড – ১৯ প্রতিরোধের লক্ষ্যে সপ্তাহব্যাপী বিনামূল্যে মাস্ক ও স্বাস্থ্য সুরক্ষা সামগ্রী বিতরণ কর্মসূচীর শুভ উদ্বোধন করেন সংস্থার নির্বাহী পরিচালক জনাব এস.এম মোস্তাফিজুর রহমান। তিনি সেখানে উপস্থিত সকলের মাঝে মাস্ক বিতরণ করেন এবং সকলকে সচেতনতার সাথে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার পরামর্শ প্রদান করেন। তিনি আরও বলেন সুস্থ্য থাকতে হলে মাস্ক পরতে হবে এবং নিয়মিত সাবান পানি দিয়ে ঘন ঘন হাত ধুতে হবে। তিনি আরো উল্লেখ করেন, সংস্থা কর্তৃক ইতোপূর্বে সংস্থার সকল কর্মএলাকায় স্থানীয় প্রশাসনের মাধ্যমে কর্মহীন মানুষদের খাদ্যসহায়তার জন্য নগদ অর্থ প্রদান করা হয়েছে।

এসময় উপস্থিত ছিলেন সংস্থার প্রশাসনিক কর্মকর্তা মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান এবং সমৃদ্ধি কর্মসূচীর সমন্বয়কারী শেখ এহতেশাম সালেকের নেতৃত্বে সমৃদ্ধি কর্মসূচীর স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ও সমাজ উন্নয়ন কর্মকর্তাসহ অন্যান্যরা উপস্থিত থেকে উক্ত কর্মসূচী বাস্তবায়নে সহযোগিতা করেন। এই কর্মসূচীর আওতায় করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতকরণে খুলনা মহানগরের মোট ১০ টি পয়েন্টে সপ্তাহব্যাপী মাস্ক ও স্বাস্থ্য সুরক্ষা সামগ্রী বিতরণ করা হবে।

করোনা টিকার ফ্রি রেজিস্ট্রেশন কার্যক্রম শুরু

উন্নয়ন সংস্থার উদ্যোগে খুলনাসহ সকল শাখা অফিসে করোনার টিকার ফ্রি রেজিস্ট্রেশন কার্যক্রম শুরু।

উন্নয়ন সংস্থার উদ্যোগে খুলনাসহ সকল শাখা অফিসে একযোগে করোনা ভাইরাসের টিকা গ্রহণের জন্য ফ্রি রেজিস্ট্রেশন কার্যক্রম শুরু করা হয়েছে। গত ৩১/০৭/২০২১ইং তারিখ সকাল ১০টায় উন্নয়ন সংস্থার বানিয়াখামারস্থ প্রধান কার্যালয় চত্বরে কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন সংস্থার নির্বাহী পরিচালক জনাব এস.এম মোস্তাফিজুর রহমান।

সহকারী প্রকল্প সমন্বয়কারী জনাব জোবায়ের হোসেন উক্ত কার্যক্রমের দ্বায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হিসেবে এ সময় উপস্থিত ছিলেন। অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সংস্থার প্রধান হিসাবরক্ষক এস. এম. যোবায়ের হোসেন, প্রশাসনিক কর্মকর্তা মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান, সহঃ মানবসম্পদ কর্মকর্তা ছাবেকুন্নাহার, প্রধান ঋণ সমন্বয়কারী মোঃ জিল্লুর রহমানসহ প্রধান কার্যালয়ের সকল কর্মকর্তা। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে সংস্থার নির্বাহী পরিচালক জনাব এস. এম মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, করোনা ভাইরাসের এ মহামারীতে সামাজিক দ্বায়বদ্ধতার জায়গা থেকে উন্নয়ন সংস্থা কর্তৃক এ উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। তিনি আরো উল্লেখ করেন, সংস্থা কর্তৃক ইতোপূর্বে সংস্থার সকল কর্মএলাকায় স্থানীয় প্রশাসনের মাধ্যমে কর্মহীন মানুষদের খাদ্যসহায়তার জন্য নগদ অর্থ প্রদান করা হয়েছে।

খুবি’র নব-নিযুক্ত উপাচার্যকে ‘উন্নয়ন’ সংস্থার পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা জ্ঞাপন ও ক্রেষ্ট প্রদান

খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের নব-নিযুক্ত উপাচার্য প্রফেসর ড. মাহমুদ হোসেনকে তাঁর নিজ কার্যালয়ে উন্নয়ন সংস্থার পক্ষ থেকে প্রাণঢালা অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জ্ঞাপন করা হয়। উন্নয়ন সংস্থার নির্বাহী পরিচালক জনাব এস. এম. মোস্তাফিজুর রহমান এর পক্ষে উপাচার্য মহোদয়কে ক্রেষ্ট প্রদান করেন সংস্থার প্রশাসনিক কর্মকর্তা মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান ও সহকারী প্রশাসনিক কর্মকর্তা যোবায়ের হোসেন।

খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের নব-নিযুক্ত উপাচার্য প্রফেসর ড. মাহমুদ হোসেনকে আর্থ-সামাজিক প্রতিষ্ঠান ‘উন্নয়ন’ এর পক্ষ থেকে গতকাল অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জ্ঞাপনসহ ক্রেষ্ট প্রদান করা হয়

এ সময় উপস্থিত ছিলেন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অধ্যায়ন শেষে উন্নয়ন সংস্থায় কর্মরত সহকারী মানবসম্পদ কর্মকর্তা ছাবেকুন্নাহার, এমআইএস অফিসার মুনিভা ইসলাম ও ডকুমেন্টশন অফিসার মহিব্বুল্লাহ আল মারুফ।

নব-নিযুক্ত উপাচার্যের সাথে মত বিনিময়ে উন্নয়ন সংস্থার প্রশাসনিক কর্মকর্তা মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় শুধুমাত্র একটি গতানুগতিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান নয় এটি গবেষণার সূতিকাগার। এ বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণার ফলাফল ও দিক নির্দেশনা উপকূলীয় অঞ্চলের সমস্যা নিরসনে কার্যকর ভূমিকা পালনসহ দেশ ও জাতির কাঙ্খিত উন্নয়নে অবদান রাখছে। তিনি উল্লেখ করেন যে, ২০১৯ সালে স্পেনের সিগমা ল্যাব ও যুক্তরাষ্ট্রের স্কোপাসের পরিচালিত এক জরিপে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় উদ্ভাবনী ক্যাটাগরীতে প্রথম ও গবেষণায় দ্বিতীয় স্থান লাভ করে; এটা জাতির জন্য অত্যন্ত গৌরবের বিষয়।

তিনি উপাচার্য মহোদয়কে অবহিত করেন যে, উন্নয়ন সংস্থা ১৯৮৩ সাল থেকে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলসহ উপকূলীয় এলাকায় বসবাসকারী জনগোষ্ঠীর জন্য জলবায়ু পরিবর্তনজনিত প্রাকৃতিক দুর্যোগের অভিঘাত মোকাবেলাসহ বিশুদ্ধ খাবার পানি, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, স্যানিটেশন, কর্মসংস্থান সৃষ্টিসহ বহুবিধ কর্মকান্ড পরিচালনা করে আসছে।

পরিশেষে উপাচার্য মহোদয় খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়কে একটি আদর্শ ও অনন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে রুপদান পূর্বক বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণার ফলাফল কাজে লাগিয়ে উপকূলীয় অঞ্চলের মানুষের দুঃখ-দুর্দশা নিরসন করে দেশের উন্নয়নে কার্যকর ভূমিকা রাখার দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।

International Women’s Day Observed (8 March, 2018)

International Women’s Day was observed across the country on Thursday (8 March) with women from various walks of life participating in events held by both government departments as well as NGOs. The ‘International Women’s Day’ has been celebrated by UNNAYAN in different areas of Khulna Division  organizing by our High Authority. The high officials of the authority were present in this program. This program has made the special scope to highlight the contribution of female employees and members, their potentialities as well as challenges. UNNAYAN observed International Women’s Day under VGD, ENRICH, UJJIBITO and LIFT program in different places. On the occasion of International Women’s Day, UNNAYAN arranged blood grouping program under Food Security Bangladesh 2012 project- UPP on 8th March 2018.

Inauguration of Digital Mapping of Micro-Finance Access Points in Bangladesh

An inaugural ceremony of Digital Mapping of Micro-finance Access Points in Bangladesh was held on 9th January, 2018 at MRA conference room. Mr. Md. Eunusur Rahman, Senior Secretary, Financial Institutions Division, Ministry of Finance, People’s Republic of Bangladesh, was present as chief guest. Mr Arijit Chowdhury, Additional Secretary and Ms. Mursheda Jaman, Deputy Secretary were also present as special guests. The inaugural ceremony was presided over by Mr. Amalendu Mukherjee, EVC of MRA. All officials of MRA attended the event. The chief guest thanked MRA for such an initiative and said that Digital Mapping will help us to view the financial access points of Micro-finance throughout the country. It will be helpful for the people to find out the MFIs access point to their nearby area and to choose the service providers (MFIs). Policy makers will be able to understand geographical existence of MFIs in Bangladesh which will help them in decision making process.