by UNNAYAN NGO | Mar 21, 2022 | SUBARNA JAYANTI CORNER, Uncategorized
“মুক্তির উৎসব ও সুবর্ণ জয়ন্তী মেলা ২০২২” আয়োজক উপজেলা প্রশাসন, আশাশুনি সাতক্ষীরা।
স্টল : এনজিও ফোরাম, আশাশুনি, সাতক্ষীরা।
আজ উক্ত স্টলে উন্নয়ন সংস্থার পক্ষে উপস্থতি ছিলেন, সমাজ উন্নয়ন কর্মকর্তা মোঃ জাবের হোসেন।
by UNNAYAN NGO | Feb 19, 2022 | MUJIB SATABARSHA CORNER, Uncategorized
জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত যুব প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠানে একই ক্যাটাগরিতে উন্নয়ন সংস্থার আশাশুনি শাখার “উন্নয়নে যুব সমাজ” সদস্যদের মধ্য থেকে সারাদেশব্যপী দ্বিতীয় এবং সপ্তম হওয়ার গৌরব অর্জন করেছে।
সেজন্য পিকেএসএফ হতে প্রেরিত মোবাইল ট্যাব এবং ব্যাগপ্যাক বিজয়ীদের হাতে তুলে দিচ্ছেন আশাশুনি সদর ইউনিয়ন পরিষদের নব-নির্বাচিত ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এস.এম হোসেনুজ্জামান হোসেন মহোদয়।
এসময় শাখা ব্যবস্থাপক মো. সাহরিয়ার হোসেন, ইউপি সদস্য মো. শাহিন হোসেন, স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ইকবাল কবির সহ অফিসের সকল স্টাফবৃন্দরা উপস্থিত ছিলেন।
by UNNAYAN NGO | Oct 18, 2021 | MUJIB SATABARSHA CORNER, SUBARNA JAYANTI CORNER, Uncategorized
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সর্বকনিষ্ঠ পুত্র শেখ রাসেলের ৫৮তম জন্মদিন উপলক্ষে শেখ রাসেল দিবস পালিত হয়েছে। সোমবার (১৮ অক্টোবর) ২০২১ বাদ আসর আশাশুনি উন্নয়ন সংস্থার শাখা অফিসে সমৃদ্ধি কর্মসূচির “উন্নয়নে যুব সমাজ” সদস্যদের উদ্যোগে দোয়া ও আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়।
সমৃদ্ধি কর্মসূচির সমাজ উন্নয়ন কর্মকর্তা মো: জাবের হোসেন এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সমৃদ্ধি ইউনিয়ন সমন্বয়কারী মো: জহুরুল ইসলাম, শাখা ব্যবস্থাপক মো: ঈদ্রীস আলী, মাওলানা মো: মইনুর ইসলাম, সমৃদ্ধি স্বাস্থ্য কর্মকর্তা, সহকারী শাখা ব্যবস্থাপক কাম হিসাবরক্ষক, মৎস্য কর্মকর্তা, সমৃদ্ধি কর্মসূচির “উন্নয়নে যুব সমাজ” এর বিভিন্ন ওয়ার্ডের যুব সদস্যবৃন্দ প্রমুখ। অনুষ্ঠান শেষে মাওলানা মো: মইনুল ইসলাম দোয়া পড়ান।
আলোচনায় বক্তারা বলেন, ছোট্ট শিশু রাসেলকে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টে ঘাতকেরা নির্মমভাবে হত্যা করে রাসেলকে। মাত্র ১০ বছর বয়সে তাকে যদি হত্যা করা না হতো তাহলে তিনি বেঁচে থাকলে বাবার আদর্শ নিয়ে অনেক কিছু করতে পারতেন। শেখ রাসেল তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের ঢাকা অঞ্চলের ধানমন্ডিতে ৩২ নম্বর বঙ্গবন্ধু ভবনে ১৮ অক্টোবর, ১৯৬৪ সালে জন্মগ্রহণ করেন। পাঁচ ভাই-বোনের মধ্যে রাসেল সর্বকনিষ্ঠ। শেখ রাসেল ইউনিভার্সিটি ল্যাবরেটরি স্কুল ও কলেজের চতুর্থ শ্রেণির ছাত্র ছিলেন।
বক্তারা আরো বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের নির্দেশে রাসেলকে নিয়ে পালানোর সময় ব্যক্তিগত কর্মচারীসহ রাসেলকে অভ্যুত্থানকারীরা আটক করে। আতঙ্কিত হয়ে শিশু রাসেল কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলেছিলেন, “আমি মায়ের কাছে যাব”।পরবর্তীতে মায়ের লাশ দেখার পর অশ্রুসিক্ত কণ্ঠে মিনতি করেছিলেন “আমাকে হাসু আপার (শেখ হাসিনা) কাছে পাঠিয়ে দাও”।
ব্যক্তিগত কর্মচারী এএফএম মহিতুল ইসলামের ভাষ্যমতে,”রাসেল দৌড়ে এসে আমাকে জাপটে ধরে। আমাকে বললো, ভাইয়া আমাকে মারবে না তো? ওর সে কণ্ঠ শুনে আমার চোখ ফেটে পানি এসেছিল। এক ঘাতক এসে আমাকে রাইফেলের বাট দিয়ে ভীষণ মারলো। আমাকে মারতে দেখে রাসেল আমাকে ছেড়ে দিল। ও (শেখ রাসেল) কান্নাকাটি করছিল যে ‘আমি মায়ের কাছে যাব, আমি মায়ের কাছে যাব’। এক ঘাতক এসে ওকে বললো, ‘চল তোর মায়ের কাছে দিয়ে আসি’। বিশ্বাস করতে পারিনি যে ঘাতকরা এতো নির্মমভাবে ছোট্ট সে শিশুটাকেও হত্যা করবে। রাসেলকে ভিতরে নিয়ে গেল এবং তারপর ব্রাশ ফায়ার।”
Recent Comments